
কামরুজ্জামান লংগদু প্রতিনিধিঃ
লংগদু উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির প্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মঙ্গলবার (২৮অক্টোবর ) সকাল নয়টা থেকে দুপুর দুইটা পর্যন্ত দুদকের দুই সদস্য বিশিষ্ট একটি টিম পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী এ অভিযান পরিচালনা করেন। দুদকের অভিযান পরিচালনা করেন
রাঙ্গামাটি দুর্নীতি দমন কমিশনের সহকারী পরিচালক আহমেদ ফরহাদ হোসেন ও দুর্নীতি দমন কমিশনের সহকারী পরিচালক মো. রাজু আহমেদ এর নেতৃত্বে বিশাল অনিয়ম ও দুর্নীতির প্রমাণ মিলে হাসপাতালে। সকাল নয়টায় হাসপাতলে প্রবেশ করেন দুদকের টিম। হাসপাতালে দায়িত্বরত ডাক্তার সহ স্টাফরাও যথা সময়ে হাসপাতালে উপস্থিত হয়নি। এছাড়াও উপস্থিত নাই হাসপাতালের উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মোঃ নাজমুল হাসান রাজু। তিনি ছুটি ছাড়া কোথায় আছে জানেননা সিভিল সার্জন নিজেও। হাসপাতলের খাবারের অনিয়ম দেখার মত। খাবারের আইটেমে যা দেওয়ার কথা তা নিশ্চিত করতে পারেনি কর্তৃপক্ষ। একজনের লাইসেন্স ব্যবহার করে অন্যজন খাবার পরিবেশন করছে। তাছাড়া হাসপাতালের পরিবেশ, ওষুধ পত্রর নাই কোন শৃঙ্খলা । এবিষয়ে দুর্নীতির অভিযোগ এনে দুদকের সহকারী পরিচালক আহমেদ ফরহাদ হোসেন বলেন, অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগের ভিত্তিতে আমরা সকাল নয়টায় হাসপাতালে অবস্থান করে হাসপাতালের বেহাল দশা পাই। কোন কিছুর সাথে কোন কিছুর মিল পাওয়া যায়নি। এমনকি সরকারী বিভিন্ন সম্পদ অযথা নষ্ট করে ফেলছে। নতুন ৫০ শয্যা হাসপাতাল ভবনের বড়বড় ফটল এখানে অবস্থা খুবই খারাপ। তিনি জানান,দ্রুত এসকলে অনিয়মের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিবে দুদ অনিয়ম ও দুর্নীতির প্রমাণ মিলে হাসপাতালে। সকাল নয়টায় হাসপাতলে প্রবেশ করেন দুদকের টিম। এসময় দায়িত্বরত ডাক্তার সহ স্টাফরাও যথা সময়ে হাসপাতালে উপস্থিত হয়নি তার প্রমাণও মিলে। এছাড়াও উপস্থিত নাই হাসপাতালের উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা নাজমুল হাসান রাজু। তিনি ছুটি ছাড়া কোথায় আছে জানেননা সিভিল সার্জন নিজেও। হাসপাতলের খাবারের অনিয়ম দেখার মত। খাবারের আইটেমে যা দেওয়ার কথা তা নিশ্চিত করতে পারেনি কর্তৃপক্ষ। একজনের লাইসেন্স ব্যবহার করে অন্যজন খাবার পরিবেশন করছে। তাছাড়া হাসপাতালের পরিবেশ, ওষুধ পত্রর নাই কোন শৃঙ্খলা ।





