যুব সমাজ এগিয়ে আসুন —আলহাজ্ব হেলাল আকবর চৌধুরী বাবর

চৌধুরী মুহাম্মদ রিপনঃ

সময়ের সাহসী পুরুষ, মানবতার ফেরিওয়ালা হিসেবে পরিচিত, রাজ পথের পরিক্ষিত সৈনিক, যুব ও ছাত্র সমাজের অহংকার, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের তৃনমুল পর্যায়ের নেতা, সাবেক কেন্দ্রীয় আওয়ামী যুবলীগের অর্থ – উপ সম্পাদক, ওমর গনি এম ই এস কলেজের নির্বাচিত জি এস ছিলেন। তিনি সাবেক স্টিরিয়ারিং কমিটির সদস্য ছিলেন।তিনি মহাকালের মহানায়ক জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এ-র আদর্শের অন্যতম ছাত্র জনতার নেতা।মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন প্রচারক।বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দুঃসময়ের রাজপথের সাহসী যোদ্ধা।
জামায়াত শিবিরের আতংক!!বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের তৃনমুল পর্যায়ের মানুষদের জন্য অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে গিয়ে বাবর ২৭ বার কারা বরন করেছেন, ছাত্র লীগ নেতা হিসাবে তাকে একাধিকবার জামাত বি এন পির তথাকথিত জোট সরকারের আইনশৃংখলা বাহীনি হেলাল আকবর চৌধুরী বাবরকে হত্যার চেষ্ঠা করেছেন।আল্লাহর বিশেয রহমতে তিনি বেঁচে গেছেন।দীর্ঘ বছর দেশের বাহিরে পলাতক থাকতে হয়েছিল।তার দুঃসময়ে তার পাশে ছিলেন বাবরের পিতা।বাবা ব্যতীত কাছে কেউ ছিলনা। আজ তার প্রাণ প্রিয় বাবা দুনিয়াতে না।তবে আজ বাবরের কাছে আছে হাজারো নেতা কর্মি রয়েছে।তিনি দিনরাত একজন মানব সেবক হিসাবে
সাধারণ, গরীর দুঃখী মানুষের সেবা করে আসছেন।
তার কোন দলীয়ভাবে পদ পদবি নাই।তবুও তিনি প্রতিনিয়ত নিজের অর্থায়ানে কাজ করে যাচ্ছেন ।
আজ তিন বছর যাবত প্রতি রমজান মাসে অনাহারী মানুষকে আহার দেওয়া এবং রাতের বেলা সেহেরীসহ

হাজার হাজার রোজাদারদের মাঝে ইফতারের ব্যবস্হা করে আসছেন।
গরীব দুঃখী মানুষের মেয়ের বিয়েতে গোপনে অর্থ দিয়ে সাহায্য করেছেন হাজারও মানুষকে।
বিভিন্ন মসজিদ, মাদ্রাসাসহ অসংখ্য ধর্মিয় প্রতিষ্ঠানে
আর্থিক অনুধান দেওয়া তার একটা নেশা ও পেশা হয়ে দাড়িয়েছে।চেনা -অচেনা যে কোন মানুষ তার কাছে গেলে, তাকে খালি হাতে ফিরে দেওয়ার নজির নেই। প্রতিদিন চট্টগ্রাম শহরের অসংখ্য মানুষের জটিল জটিল সমস্যা সমাধান দিয়ে আসছেন।শত শত মেধাবী শিক্ষার্থীদেরকে শিক্ষা খরচ যোগান দিয়ে থাকেন ।সমাজে জড়ে পরা, পথ শিশুদেরকে সামাজিক ভাবে পথ দেখাচ্ছেন। হেলাল আকবর চৌধুরী বাবর এর সব ছেয়ে গৌরব এর বিষয় ছিলো করোনা কালিন সময়, করোনা বুথের উদ্ভাবনের মাধ্যমে!!
করোনা কালিন সময়ে হেলাল আকবর চৌধুরী বাবর মানবতার ভুমিকায় অবতীর্ণ ছিলেন, তিনি চোখ বন্ধ করে সাধারণ মানুষের পাশে গিয়ে কাজ করেছেন।
করোনা বুথ বিষয় বাংলাদেশের জাতীয় পর্যায়ে সকল দৈনিক বাংলা ও ইংরেজি পত্রিকায় অসংখ্য সংবাদ এবং সম্পাদকিয় লেখা প্রকাশিত হয়েছে। তিনি ঐ করোনা বুথকে পুরো দেশের আনাচে -কানাচে বিলি করেছেন বিনা টাকায়।
তার করোনা বুথের উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে টেলিভিশনে
একাধিক টকশো হয়েছে। বিশেষ করে এটি এন বাংলা
চ্যানেলে আমার উপস্থাপনায় টকশোতে অংশগ্রহণ
করেছেন বাবর।

হেলাল আকবর চৌধুরী বাবর আমাদের চট্টগ্রাম এ-র সিংহ পুরুষ সাবেক মেয়র আলহাজ্ব এবি এম মহিউদ্দিন চৌধুরীর অনুসারী হিসেবে পরিচিত।,প্রতিনিয়ত রাজপথে তিনি কাজ করেছেন। এখনও তিনি মহিউদ্দিন চৌধুরীর কৃতি সন্তান, মাননীয় মন্ত্রী ন্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল সাহেব এর সাথে থেকে শেখ হাসিনা সরকারের উন্নয়নের কাজ গুলোর প্রচার প্রসার ঘটাচ্ছেন।তিনি মহিউদ্দিন চৌধুরীর ফাউন্ডেশন এর পক্ষে প্রতিনিয়ত সামাজিক ও মানবিক করে আসছেন।
বিশেষ করে চট্টগ্রামে যে সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছাত্র
শিবিরের দখলে ছিল, সে-সব কলেজকে শিবিরের
দখল হতে মুক্ত করার জন্য কাজ করে আসছেন।
আজ বাস্তবে চট্টগ্রাম কলেজ ও হাজী মোহাম্মদ মহসিন কলেজকে শিবির মুক্ত করেছেন। হেলাল আকবর চৌধুরী বাবর এর মতো স্বাধীনতার স্বপক্ষের নেতাদেরকে আওয়ামী লীগের মূলধারার রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব দেওয়ার সময়ের দাবি।

আজকে আরো সময় এসেছে বাবরের নেতৃত্বে
যুবসমাজকে এগিয়ে আসার।হেলাল আকবর চৌধুরী
বাবর এই কোরবানি ঈদে দু-হাত ভরে মানুষকে সাহায্য
করেছেন। ইতিমধ্যে একঝাঁক নামাজি নিয়ে ওমরা হজ্ব পালন করেছেন। আমি তার আরো সফলতা কামনা করছি।
আগামীতে আরো ভালো কিছু লেখার চেষ্টা।