
স্টাফ রিপোর্টারঃ
ঘটনাটি ২০ নভেম্বর (সোমবার) বেলছড়ি এলাকাতে ঘটেছে । বিষয়টি নিয়ে শুক্রবার (২৪ নভেম্বর) দলীয় কার্যালয়ে বৈঠকে বসেন উপজেলা আওয়ামীলীগ। সেখানে উপস্থিত হয়ে গুরুতর আহত রবিউল ইসলামের ভাই শফিকুল ইসলাম (২৮) জানান, হামলাকারিদের নেতৃত্বে থাকাদের মধ্যে মো. মোশরফ হোসেন তার আপন চাচাতো ভাই ছিলো।
এবং আহত হওয়া দ্বিতীয় ব্যাক্তি মো:মোবারক হোসেন আসামি চিহ্নিত করে তাদের নাম বলেন, সাংবাদিক এর কাছে। তারা হলেন, ১,জসিম উদ্দিন ২,মোশারফ হোসেন ৩,হাফিজুল ৪,সুমন মিয়া ৫,হরমুজ ৬,মো:মাহিন ৭,মো:রবিউল ৮,মো:তানভীর আহমেদ ৯,মো:জাহাঙ্গীর হোসেন ১০,মো:সাহেদ ১১,মো:সোহাগ ১২,রহমান আরো কিছু চিন্তিত করতে পারেন নি তারা অজ্ঞাত আছেন।
উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মনির হোসেন ফরাজি বলেন, ঘটনাটি নিয়ে উপজেলা আওয়ামীলীগের পক্ষ থেকে খোঁজ-খবর নেওয়া হয়েছে। আসলে দলীয় বিরোধ নয়, এটি পারিবারিক বিরোধের জের; যা হামলায় আহত ব্যাক্তিদের পক্ষ্য থেকেও বলা হয়েছে। অন্যায়ভাবে হামলার পক্ষ্যে আওয়ামীলীগ নয়, এর দায় দল নিবেনা।
অন্য দিকে আসামি রা বলছেন, আমরা খবর পেয়েছি আমাদের আওয়ামী ছাত্র লীগের কর্মী মো:সাহেদ এর বাড়ি ঘেরাও করেছে বিএনপির নেতা কর্মীরা তাই আমরা কয়েকজন ওখানে যাই এবং গিয়ে দেখি আমাদের কিছু কর্মী ওখানে ছিলো। এবং তাদের সাথে সংঘর্ষর এক পর্যায়ে দুই পক্ষই মা’র খেয়ে আহত হয়।
উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ- সভাপতি নিউটন মহাজন জানান, কারো ওপর হামলা করার নির্দেশনা দল দেয়নি, এরকম অন্যায় কাজের সাথে জড়িত সকলেই দলের লোক নয়। এর মধ্যে দলিয় যারা রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যাবস্থা নেওয়া হবে।